প্রত্যেক জেলা বা অঞ্চলের স্বকীয়তায় আঙ্গিকে বিশেষভাবে স্থানিক বৈশিষ্ট্যমন্ডিত একটি ভাষা থাকে, সেটি কথ্য ভাষা। সাধারণত কথ্যভাষা আঞ্চলিক ভাষানামে পরিচিত। মধুখবলী নিজস্ব বৈশিষ্ট্যমন্ডিত অঞ্চলিক ভাষা থাকলেও বাংলা ভাষার সাথে এক তফাৎ সামান্য। ফলে আঞ্চলিক ভাষাকে সাধারণ ভাষাভাষী আগন্তকের কাছে দুর্বোধ্য করে তুলেনি। চট্রগ্রাগ,নোয়াখালী কিংবা সিলেটের আঞ্চলিক ভাসা শুনে সহজে বলা যায়, কোন অঞ্চলের ভাষা কিন্ত মধুখবলীর আঞ্চলিক ভাষা দিয়ে এরুপ কোন অনুমান করা যায় না।
মধুখবলী ইউইনয়েনর অধিবাসীর ভাষা বাংলা হলেও আঞ্চলিক ভাষায় আরবি ও ফারসি ভাষার ছাপ সুষ্পষ্ট। এ অঞ্চলের উপভাষার মতো অধিকসংখ্যক আরবি,ফারসি,উর্দু ও হিন্দি শব্দের ব্যবহার বাংলাদেশের তেমন বেশি অঞ্চলে লক্ষ্য করা যায় না।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS